ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-০৭
  • ৫৭৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মোজাম্বিকের উত্তরাঞ্চলে সংঘাতের কারণে সাত লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। এদের খাদ্য সহায়তার জন্য জরুরি তহবিলের ব্যবস্থা করতে না পারলে তারা ‘চরম খাদ্য সংকটের’ মুখে পড়তে পারে। মঙ্গলবার ইউএন ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি) এমন সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেছে। খবর এএফপি’র।
২০১৭ সাল থেকে দেশটির কাবো দেলগাদো অঞ্চলে ব্যাপক জঙ্গি তৎপরতা ছড়িয়ে পড়ে। গত বছর সেখানে জঙ্গিরা  হামলা আরো জোরদার করেছে।
ইসলামিক স্টেট গ্রুপ সংলিষ্ট জঙ্গিরা মার্চে নজিরবিহীন হামলা শুরু করার পর প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ এ অঞ্চল ধ্বংসের মুখে পড়ে। সেখানে জঙ্গিদের ব্যাপক হামলায় অনেক লোক নিহত হয় এবং হাজার হাজার মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যায়।
ডব্লিউএফপি এ সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনকে চলতি বছরের শেষ নাগাদ পর্যন্ত সহায়তা করতে ১২ কোটি ১০ লাখ ডলার সাহায্যের জরুরি আবেদন জানিয়েছে। তবে তারা সতর্ক করে  বলেছে, এক্ষেত্রে অতিরিক্ত কোন বরাদ্দ না পাওয়া গেলে নিজস্ব রেশন ব্যবস্থা চালু করার বা খাদ্য সহায়তা একেবারে বন্ধ করে দেয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে তারা।
তাঞ্জানিয়া সীমান্তবর্তী মোজাম্বিকের ওই অঞ্চলে সম্প্রতি সফরে এসে ডব্লিউএফপি’র পরিচালক ডেভিড বিয়াসলি বলেন, ‘এ সংঘাত জনগণের কর্মসংস্থান ও জীবনযাপন ব্যবস্থা এবং ভবিষ্যতের আশাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
তিনি বলেন, উগ্রবাদী জঙ্গিরা অনেক মানুষকে হত্যা, বিভিন্ন পরিবারকে উচ্ছেদ, ঘরবাড়ি ধ্বংস এবং শিশুদের আতংকগ্রস্ত করেছে।
বিবৃতিতে বিয়াসলি বলেন, সেখানের ‘এই নিরীহ জনগোষ্ঠী বর্তমানে সম্পূর্ণভাবে ডব্লিউএফপি এবং আমাদের অংশীদারদের দেয়া জীবন রক্ষা করা খাদ্য সহায়তার ওপর নির্ভরশীল।’
মানবিক ত্রাণ সংস্থাগুলো জানায়, মোজাম্বিকের গৃহহীন হয়ে পড়া প্রতি ১০ নাগরিকের কমপক্ষে আট জন পরিবার নিয়ে বন্ধু বা অপরিচিতদের বাসায় চলে এসেছে। এদিকে মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে খাদ্য সামগ্রির দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় এবং আয় হ্রাস পাওয়ায় দেশটির জনগোষ্ঠী ইতোমধ্যে অনেক চাপের মুখে পড়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat