ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৭-০৯
  • ৭৭০৯৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
পাবনার আতাইকুলা থানার আবুল কালাম হত্যা মামলায় ৮জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত।পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহাম্মদ এই রায় ঘোষণা করেন।
এ ছাড়া রায়ে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা  অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন বিচারক।রোববার বিকেলে তিনি জনাকীর্ণ আদালতে এই রায় দেন। এ সময় অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় মোয়াজ্জেল নামে অপর এক আসামীকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের মো. মোতাহার হোসেন, মো. সাইদুল ইসলাম, আলাই, আক্কাছ আলী ফকির, শাহিন, রমজান আলী প্রামানিক, মো. সাইফুল ইসলাম ও আতাউর রহমান।রায় ঘোষণার সময় দন্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামী কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিল। দন্ডপ্রাপ্ত মো. সাইদুল ইসলাম ও মো. সাইফুল ইসলাম হত্যাকান্ডের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।   আদালত সুত্রে জানাযায়, পাবনার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের সুরুজ আলীর পিতা আবুল কালাম তার পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য দন্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে অলিখিত চুক্তিবদ্ধ হন। এ জন্য দন্ডপ্রাপ্তরা এক লাখ টাকা দাবী করে। আবুল কালাম ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম প্রদান করেন বাকী ৬০ হাজার টাকা জমি উদ্ধারের পর দেওয়া হবে বলে জানান। এতে দন্ডপ্রাপ্তরা ক্ষুব্ধ হন। পরে কালামকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ২০১৬ সালের ২৪ মে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দন্ডপ্রাপ্তরা আবুল কালামকে হত্যার উদ্দেশ্যে শ্রীকোল পশ্চিমপাড়ায়  কৌশলে ডেকে নিয়ে যায় এবং  কুপিয়ে হত্যা করে।পরে এ ব্যাপারে আবুল কালামের ছেলে সুরুজ আলী বাদী হয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহম্মদ ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং একজনকে খালাস প্রদান করেন। রায়ে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন বিচারক।
সরকার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন ও আসামী পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শাজাহান আলী খান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat