ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৭-২৬
  • ৮০৮৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ফলেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে টেকসই ও মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণের বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি ২৮০০ ডলারের বেশিতে উন্নীত করতে পেরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আজকের বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, শতভাগ বিদ্যুৎতায়নের দেশ।
মন্ত্রী আজ বুধবার মিরপুরে মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি)তে "এডভান্সেস ইন সিভিল ইনফ্রাসট্রাকচার এন্ড কন্সট্রাকশন মেটারিয়ালস" শীর্ষক তিনদিন ব্যাপী ২য় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এতে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর আরো ১০ টি দেশের বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহণ করেন। 
মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি দেশ পুনর্গঠনে নেমে বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে ৯৪ ডলার মাথাপিছু আয় থেকে ২৭৭ ডলারে মাথাপিছু জিডিপি উন্নত করেছিলেন আর সামরিক শাসকেরা ২১ বছরে মাত্র ৫২ ডলার জিডিপি প্রবৃদ্ধি করেছিল। এ চিত্র থেকে বুঝা যায় বাংলাদেশে কতটা পিছিয়ে পড়েছিল সামরিক নেতৃত্বের হাতে।
তিনি বলেন, একটি কঠিন সময়ে ১৯৯৬ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতা নেন তখন বাংলাদেশের জিডিপি ছিল ৩২৯ ডলার। খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশকে মাত্র পাঁচ বছরে তিনি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তোলেন। 
মন্ত্রী সম্মেলনে বলেন, একটি দেশের উন্নয়নে অবকাঠামগত স্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা এক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা রাখেন। এ সম্মেলনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা তাদের অর্জিত জ্ঞান বিনিময়ের মাধ্যমে নিজেরা যেরকম সমৃদ্ধ হবেন তেমনি বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়াররাও সমৃদ্ধ হবেন বলে তিনি মনে করেন।
প্রফেসর ড. আইনুন নিশাত এ সময় পদ্মা সেতুসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের অবকাঠামোগত বিষয় বিস্তারিত তুলে ধরেন। সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. ওয়াহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ। এতে মূলবক্তা ছিলেন নিউজিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ক্যান্টারবেরির প্রফেসর গ্রেগরি ম্যাকরে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat