ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৯-২০
  • ৫৬৬৮০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা মঙ্গলবার বলেছেন, তিনি উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে বসার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কারণ,পিয়ংইয়ংয়ের সাম্প্রতিক পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায় কূটনৈতিকভাবে তা প্রশমনের পথ খুজছেন কিশিদা। 
কিশিদা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রকাশ্যে একটি শীর্ষ সম্মেলনের ঘোষণা দেয়ার কয়েকদিন পর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তার প্রস্তাবের পুনরাবৃত্তি করেন।
জাতিসংঘের রোস্ট্রামে একটি বক্তৃতায় কিশিদা বলেছিলেন, জাপান উত্তর কোরিয়ার সাথে সমস্ত সমস্যা সমাধান করতে ইচ্ছুক। যার মধ্যে রয়েছে পিয়ংইয়ং অতীতে জাপানি নাগরিকদের অপহরণ করেছে তাদের গুপ্তচরদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য।
কিশিদা বলেছেন ‘একসাথে একটি নতুন যুগের সূচনা করার দৃষ্টিকোণ থেকে আমি কোন শর্ত ছাড়াই যে কোন সময় প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের সাথে মুখোমুখি বসার জন্য আমার দৃঢ় সংকল্প জানাতে চাই।’
তিনি বলেছেন, তিনি ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি শীর্ষ বৈঠক করার জন্য তার সরাসরি তত্ত্বাবধানে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা করতে চান।’
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কোইজুমি ২০০২ সালে অফিসে থাকাকালীন পিয়ংইয়ংয়ে একটি যুগান্তকারী সফর করেছিলেন। কিমের বাবা কিম জং ইলের সাথে দেখা করেছিলেন এবং সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য একটি পথ বের করেছিলেন যেখানে জাপান অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে।
এই সফরের ফলে পাঁচজন জাপানি নাগরিক ফিরে আসে এবং কোইজুমি একটি ফলো-আপ সফর করে কিন্তু কূটনীতি শীঘ্রই ভেঙ্গে যায়। টোকিওর উদ্বেগের কারণে উত্তর কোরিয়া অপহরণের শিকারদের বিষয়ে পরিষ্কার কিছু বলছে না।
উত্তর কোরিয়া ২০০৬ সালে একটি পারমাণবিক পরীক্ষা চালালে দু’দেশের উত্তেজনা আবারো বেড়ে যায়। পিয়ংইয়ং ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ায় সাম্প্রতিক মাসগুলোতে উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রও আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে কিন্তু উত্তর কোরিয়া ন্যুনতম আগ্রহও দেখায়নি।
বাইডেনের পূর্বসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্প কিমের সাথে ব্যক্তিগতভাবে কিমের সাথে তিনবার দেখা করেছিলেন এবং তার প্রশংসাও করেছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat