ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৫-২৩
  • ৪৪৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সামান্য কিছু নিয়ম মেনে চললে রেহাই পাওয়া যায় অবিরাম ক্লান্তির হাত থেকে
 লাইফস্টাইল ডেস্ক:অতিরিক্ত কাজের চাপ, মানসিক চাপ, টেনশনের ফলে ক্লান্তি যেন পিছু ছাড়তেই চায় না। অফিসের কাজের পর রাত করে ঘুমের জের টের পাওয়া যায় সকালবেলা। বিছানা ছাড়তে এমনকী, চোখ খুলতেই কষ্ট হয়। ক্লান্তির সেই রেশ থাকে দিনভর। ফলে সারাদিনের কাজেও মনসংযোগে ঘাটতি হয়। আবার এই ক্লান্তির কারণেই দেখা দিতে পারে ডায়বেটিস, থায়রয়েড, আর্থারাইটিস এমনকী হার্টের সমস্যাও।সামান্য কিছু নিয়ম মেনে চললে রেহাই পাওয়া যায় অবিরাম ক্লান্তির হাত থেকে। এমনই ৫টি উপায়- সচল থাকুন-ক্লান্ত লাগলে সকলেই চায় এক জায়গায় বসে থাকতে। নড়াচড়া করতে ইচ্ছা হয় না তখন। তবে এই সময়ই প্রয়োজন সচল থাকা। অফিসে কাজ করতে করতে ক্লান্ত লাগলে উঠে হেঁটে আসুন কিছুক্ষণ। প্রতিদিনের রুটিনেও কিছুটা সময় রাখুন শরীরচর্চার জন্য। যোগব্যাম, সাইক্লিং বা মর্নিং ওয়াকের মতো অভ্যাস শরীরে ও মস্তিষ্কে রক্তচলাচল স্বাভাবিক রাখে। ফলে ক্লান্তি, স্ট্রেস অনেকটাই কেটে যায়। প্রচুর জল খান-শরীর সুস্থ রাখতে জলের কোনও বিকল্প নেই। ডিহাইড্রেশন শরীরকে নিস্তেজ করে দেয়। মনসংযোগ নষ্ট নয়। তাই সারাদিন জল খান, নিজেকে সতেজ রাখুন। সময় মতো ঘুমোতে যান-সারাদিন কাজের পর রাতে স্বস্তির ঘুম প্রয়োজন। বেশি রাত জাগলে ঘুমের ব্যাঘাত হয়। ফলে অবধারিত ভাবে ঘাড়ে, গা, হাত-পায়ে ব্যাথা, ক্লান্তির সমস্যা বাড়তে থাকে। তাই তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যান, পারলে প্রতিদিন একই সময় ঘুমোতে যান। শরীরের ঘড়ি ঠিক থাকলে ক্লান্তি কেটে যাবে। অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেলুন-শরীরের ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ ক্লান্তি, অবসাদ, স্ট্রেস। এর থেকেই শরীরে বাসা বাঁধে গুরুতর সমস্যা। তাই ঠিকঠাক খাওয়াদাওয়া ও শরীরচর্চা করে ওজন কমিয়ে ফেলুন। ওজন কমালে আপনা থেকেই শরীরের এনার্জি লেভেল বাড়বে। তবে ক্রাশ ডায়েটে একেবারেই যাবেন না। এতে হিতে বিপরীত ফল হবে। বারে বারে খান-ক্লান্তির সবথেকে বড় কারণ খাওয়া দাওয়ার দিকে নজর না দেওয়া। ঘুম থেকে দেরি করে ওঠার সমস্যার জন্য অনেককেই ঠিক সময়ে অফিসে পৌঁছতে ছোটাছুটি করতে হয়। ফলে বাদ পড়ে ব্রেকফাস্ট। ফলে দুপুর, বিকেলের দিকে প্রচণ্ড খিদেয় অনেকটা খেয়ে ফেলেন অনেকেই। অবধারিত ফল, ক্লান্তি। কাজেই ব্রেকফাস্ট বাদ দেওয়া একেবারেই চলবে না। সকালে ঠিকঠাক ব্রেকফাস্টের করলে সারাদিনের খাওয়াও ঠিকঠাক হবে। একেবারে বেশি না খেয়ে সারাদিন অল্প অল্প করে খেতে থাকুন। এর ফলে অতিরিক্ত ভরা পেটের কারণে ক্লান্ত যেমন লাগবে না, তেমনই সারাদিন সচলও রাখবে আপনাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat