ব্রেকিং নিউজ :
জনগণের ওপর আস্থা রেখে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি: আবদুস সালাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা সিলেটে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত চট্টগ্রামে দখলমুক্ত হচ্ছে শেখ বশির সড়ক সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এস এম আমজাদ হোসেনের স্মরণসভা পিরোজপুরে অসচ্ছল মেধাবীদের উচ্চশিক্ষা বৃত্তি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৭-১৪
  • ৩৯৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে তৌকীরের চার পরামর্শ
বিনোদন ডেস্ক:- ২০১৬ সালে সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছিল ‘অজ্ঞাতনামা’। আর সে সিনেমার জন্য ২০১৮ সালে পেলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এর আগে এর আগে তার পরিচালিত ছবি ‘জয়যাত্রা’ ও ‘দারুচিনি দ্বীপ’ কয়েকটি শাখায় জাতীয় স্বীকৃতি পেয়েছিলো। তাই এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি একদিকে যেমন আনন্দিত। অন্যদিকে তিনি চান এই পুরস্কার আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠুক।
চলচ্চিত্রের জন্য রাষ্ট্রীয় এই সর্বোচ্চ স্বীকৃতি আরও প্রাসঙ্গিক এবং গুরুত্ববহ করে তোলার জন্য চারটি পরামর্শ রেখেছেন তৌকীর। নিজের ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক পোস্টেই তিনি এসব কথা বলেন।
তৌকিরের পরামর্শ হল, চলচ্চিত্রের এই সর্বোচ্চ পুরস্কারের সেশনজট দূর করা দরকার। ২০১৬ সালের পুরস্কার ২০১৮-তে না হয়ে ২০১৭ এর মধ্যে হলেই ভালো হতো। না হলে আনন্দ যেমন ফিকে হয়, একইসঙ্গে দর্শকের মনেও গুরুত্ব কমে, এ ধরণের একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও গুরুত্ব সহকারে সুন্দর ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় হওয়া উচিত। না হলে সৌন্দর্যহানি ঘটে, জুরি বোর্ডেরও আরো দায়িত্ব সহকারে সকল তদবির, ব্যক্তি ও গোষ্ঠি স্বার্থের ওপরে উঠে বিচারকার্য সম্পন্ন করা জরুরি, নিরপেক্ষতার ঘাটতি অযোগ্য লোকের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়। তাতে সার্বিক অনুষ্ঠানের গুরুত্ব হানি হয় ও সবশেষ পরামর্শ হল কোনো শাখায় মানসম্মত প্রতিযোগি না থাকলে সেই শাখায় ঐ বছর পুরস্কার নাও দেয়া যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat