ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-০৫
  • ৮৮১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) শনাক্তকরণে দেশের ১০ জেলায় অ্যান্টিজেন টেস্ট কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
এই দশটি জেলা হচ্ছে পঞ্চগড়, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট, যশোর, মেহেরপুর, মাদারীপুর, মুন্সিগঞ্জ, সিলেট, ব্রাক্ষণবাড়িয়া ও পটুয়াখালী।
তিনি আজ শনিবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন আইইডিসিআর কর্তৃক আয়োজিত অনলাইন জুম মিটিং এ অংশ নিয়ে দেশের ১০ জেলায় এন্টিজেন টেস্ট সুবিধার উদ্বোধন করেন।
পর্যায়ক্রমে দেশের সব জেলায় অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হবে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, মুজিব বর্ষে দেশের দশটি জেলায় এন্টিজেন টেস্ট শুরুর মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতের আরেকটি মাইলফলক সৃষ্টি হয়েছে। দেশে ১১৮টি পিসিআর ল্যাবে আগে থেকেই কভিড টেস্ট হয়ে আসছিল। এখন নতুন করে এন্টিজেন টেস্ট শুরু হলো। এই টেস্টটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত। প্রথম অবস্থায় কেবল সেসব স্থানেই এই এন্টিজেন টেস্ট শুরু করা হচ্ছে যেখানে পিসিআর ল্যাব নেই। তবে খুব দ্রুতই এই টেস্টের স্থান ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এন্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে মাত্র ১৫-৩০ মিনিটেই রেজাল্ট পাওয়া যাবে যা যেকোন জরুরি অপারেশন সহ অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কাজে লাগবে। র‌্যাপিড এন্টিজেন টেস্টের জন্য সরকার নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। নীতিমালা অনুযায়ী কীট ব্যবহার করা হবে। এই টেস্টের জন্য কোন বাড়তি টাকা খরচ করতে হবেনা। মাত্র ১০০ টাকাতেই এই টেস্ট করা যাবে। এই এন্টিজেন টেস্টের কীটগুলি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন ছাড়া আনা হবে না এবং কীট ব্যবহারে সন্দেহমূক্ত থাকা হবে।
উল্লেখ্য, পয়েন্ট অব এন্ট্রি অর্থাৎ সকল বিমানবন্দর, স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দরগুলোতে এই এন্টিজেন কীট প্রযোজ্য হবেনা। তবে, দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে, যেসকল স্থানে পিসিআর ল্যাব নেই বা সংক্রমণ বেশি হচ্ছে এসকল স্থানে এই কীট ব্যবহার করা হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) নাসিমা আকতারসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট জেলার হাসপাতাল প্রধান সিভিল সার্জনগণ বক্তব্য রাখেন। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat