ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-১০
  • ৩৯৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেছেন, সার আমদানি নির্ভরতা কমাতে ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।  প্রকল্পটির কাজ প্রায় ৮০% সমাপ্ত হয়েছে। 
আজ নরসিংদীর পলাশে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পটি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন আরো বলেন,  খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে দেশের অভ্যন্তরীণ ইউরিয়া সারের চাহিদা মিটাতে এবং সুলভমূল্যে কৃষকদের নিকট সার সরবরাহ নিশ্চিত করতেও এটি ভূমিকা রাখবে। 
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার্ষিক ৯.২৪ লাখ মেট্রিক টন সার উৎপাদনের লক্ষে নরসিংদী  জেলার ঘোড়াশালের পলাশ ইউরিয়া সার প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে সার কারখানাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করতে পারবেন বলে আশা করি। 
এসময় তিনি প্রকল্প সংশ্লিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, স্থানীয় এমপি ডা: আনোয়ারুল আশরাফ খান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়া সুলতানা, বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান শাহ্ মো: ইমদাদুল হক, প্রকল্প পরিচালক রাজিউর রহমান মল্লিক, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ। 
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে দেশের মানুষ সার, বিদ্যুৎ, খাদ্যের দাবিতে রাস্তায় নামলে তাদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আর এখন শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিত করা হয়েছে। কৃষিতে সার, সেচসহ চাষের উপকরণ কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ায় দেশ বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বৈশ্বিক মহামারি করোনার মধ্যে দেশের মানুষের খাওয়া পরার কোন অভাব হয়নি। তার ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, অর্থ ও  খাদ্য সহায়তার  ফলে জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat