ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-০৯
  • ২৩৪৩২৫৪৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী  ড. ওয়াজেদ মিয়া তাঁর সমগ্র জীবনে মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে দেশ, জাতি ও জনগণের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। 
তিনি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া ক্ষমতার অনেক কাছাকাছি থেকেও কখনো ক্ষমতার দাপট না দেখিয়ে বরং খুব সাদামাটা একটা জীবন কাটাতেই পছন্দ করতেন। এটাই ছিল তাঁর জীবনের অন্যতম বড় একটি দিক। মেধাবী এই মানুষটি নীরবে, নিভৃতে নিরলসভাবে গবেষণায় থেকে দেশের উন্নয়নের জন্য আমৃত্যু কাজ করেছেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক  আজ  জাতীয় প্রেসক্লাবে  আন্তর্জাতিক পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু একাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, অসাধারণ মেধার অধিকারী  ছিলেন তিনি; যার প্রতিফলন ঘটে তাঁর শিক্ষা ও কর্ম জীবনে। তিনি ছিলেন দেশের আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ। পরমাণু গবেষণায় তিনি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন এবং বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পদে দক্ষতা ও সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর গবেষণা কর্মের পরিধি ছিলো অত্যন্ত ব্যাপক।
তিনি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিতে নীরবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে গেছেন। ষাটের দশকে তিনি ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত হন।  ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সাথে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।  
মন্ত্রী বলেন, তাঁর ( ড. ওয়াজেদ মিয়া) দুই সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে আদর্শ শিক্ষা দিয়ে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন।  যার প্রমাণ আমরা পাচ্ছি। পুএ সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ স্বপ্নের আলোতে আলোকিত হচ্ছে সমগ্র বাংলাদেশ। আর কন্যা সমাজের অবহেলিত প্রতিবন্ধী ও পিছিয়ে পড়া নারীদের নিয়ে কাজ করে তাদের মুখে হাসি ফুটিয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত। তিনি ক্ষমতার কাছে অবস্থান করলেও ড. ওয়াজেদ ছিলেন নির্লোভ, নির্মোহ ও নিভৃতচারী একজন সহজ-সরল মানুষ।
বঙ্গবন্ধু একাডেমির সভাপতি শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের সহ সভাপতি তালুকদার সরোয়ার হোসেন, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা এমএ করিম এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. নুরুন নবী বক্তৃতা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat