ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-১৪
  • ৩৪৩৩৬২২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
শেরপুর জেলায় তেল জাতীয় ফসল সরিষা আবাদে সেরা সফলতা প্রদর্শনের কারণে ৫ জন কৃষককে পুরষ্কৃত করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। আজ দুপুরে শেরপুর খামারবাড়ী মিলনায়তনে কৃষকদের হাতে এ পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।
পুরষ্কারপ্রাপ্ত কৃষকরা হলেন নালিতাবাড়ী উপজেলার নিজপাড়া গ্রামের কৃষক মো. এমদাদুল হক, রামচন্দ্রকুড়া গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম, শালমারা গ্রামের দেলোয়ার হোসেন, সদরের কান্দা শেরীরচর গ্রামের সেকান্দর আলী ও কাজিরচর গ্রামের কৃষক আব্দুল মজিদ।
এদের মধ্যে নিজের আবাদী ২ দশমিক ৮০ হেক্টর জমির মধ্যে ২ দশমিক ২০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ করে ৩ হাজার ৫২০ কেজি তেলবীজ উৎপাদন করে প্রথম পুরষ্কার পেয়েছেন নালিতাবাড়ীর কৃষক মো. এমদাদুল হক। উপজেলার আরেক কৃষক রেজাউল করিম ৫ হেক্টর আবাদী জমির মধ্যে ৩ হেক্টরে তেলজাতীয় ফসল আবাদ করে ২ হাজার ৮৮০ কেজি তেলবীজ উৎপাদন করে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এছাড়া অপর ৩ জন কৃষক যৌথভাবে তৃতীয় স্থানের পুরষ্কার পেয়েছেন।
পুরষ্কারপ্রাপ্ত কৃষকদের তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তেলবীজ উৎপাদনে বিশেষ অবদানের জন্য প্রণোদনা হিসেবে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে।
শেরপুর খামারবাড়ীর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ড. সুকল্প দাসের সভাপতিত্বে পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর, জেলা বীজ প্রত্যয়ন কর্মকর্তা ড. রুবিনা আক্তার ও প্রকল্পের কর্মকর্তা খাইরুল আমান। এসময় জেলায় আবাদকৃত বারি-৭ জাতের সরিষার চাষ পদ্ধতি ও সুবিধা সম্পর্কে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ করা হয় এবং সচিত্র প্রতিবেদন প্রদর্শন করা হয়।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. সুকল্প দাস বলেন, শেরপুরের মাটি তেল জাতীয় ফসল সরিষা চাষে খুবই উপযোগী। অল্প দিনেই সরিষা কৃষকের ঘরে উঠে। আমন আবাদের পর একই জমিতে সরিষা এবং তারপর বোরো ধান চাষ করে কৃষক বাড়তি টাকা আয় করতে পারেন।
চলতি বছর জেলায় সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৭২২ হেক্টর। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে সরিষা আবাদ হয়েছে ১৮ হাজার ৫৬১ হেক্টর জমিতে। এদিকে শেরপুরে নালিতাবাড়ী উপজেলার মোস্তফা কামাল নামে একজন কৃষক ১৩ মেট্রিক টন সরিষা ভাঙ্গিয়ে ৫ মেট্রিক টন সরিষার তেল বোতলজাত করে বাজারে বিক্রি করেছেন। যা এলাকায় বেশ সাড়া ফেলেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat