ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৯-০৮
  • ২৩৪৩৫১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকে স্থান দিতে পারবে না বলে তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে যেসব দেশ ও সংস্থা আরও রোহিঙ্গা শরণার্থী গ্রহণের সুপারিশ করবে, তাদেরকেই এই বোঝা ভাগ করে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা ইউএনএইচসিআর’কে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছি যে আমাদের পক্ষে আরও রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়া সম্ভব নয়।”
তিনি উল্লেখ করেন, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা নতুন আগতদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছিল, যা সরকার দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। উপদেষ্টা ইঙ্গিত করেন, মানবিক কারণে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে। তিনি বলেন, যারা আমাদের কাছে পরামর্শ নিয়ে আসে বা যারা আমাদের পরামর্শ দিতে চায়, তারা যেন রোহিঙ্গাদের নিয়ে যায়। তৌহিদ হোসেন আরও উল্লেখ করেন, সরকার যেখানে সম্ভব সেখানে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কাজ করছে, যদিও মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত সম্পূর্ণভাবে সিল করা একটি চ্যালেঞ্জ।
গত ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র সংঘাত থেকে বাঁচতে প্রায় আট হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত সিল করে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করলেও সীমান্ত পুরোপুরি সুরক্ষিত করা কঠিন বলে স্বীকার করেন হোসেন।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলায় ১০ লাখেরও বেশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে এবং তাদের বেশিরভাগই মিয়ানমারের সামরিক অভিযানের পরে এসেছে। এ ঘটনাকে জাতিসংঘ ‘জাতিগত নির্মূলের সুস্পষ্ট উদাহরণ’ বলেছে এবং অন্যান্য অধিকার গোষ্ঠী এটিকে ‘গণহত্যা’ বলেও অভিহিত করেছে।
মিয়ানমার তাদের ফিরিয়ে নিতে রাজি হলেও, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে আস্থার ঘাটতির কারণে দুইবার প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। গত সাত বছরে একটিও রোহিঙ্গা দেশে ফেরত যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat