ব্রেকিং নিউজ :
স্বাস্থ্য খাতের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বৃদ্ধি অপরিহার্য: বক্তারা রোকেয়া পদকজয়ীদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক : মেডিকেল বোর্ড জুলাই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার যে কোন প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সকল রাজনৈতিক দল মিথ্যা মামলা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন সন্তানদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন পরিচালনার অঙ্গীকার: সিইসি দেশ কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রের দিকে যাত্রা শুরু করেছে : মির্জা ফখরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১০-১২
  • ৩২৪৩৪৪৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষার্থীদের  বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলাকালে আহত ইমরান হোসেনের চিকিৎসার খোঁজ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল। আজ শনিবার জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের  সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর শেরেবাংলানগরস্থ জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পরিবার-পরিজনহীন ইমরানকে দেখতে যান এবং তার চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। 

এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আহত ইমরানের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা তাকে দেখতে গিয়েছি। তার চিকিৎসার যাবতীয় দায়িত্ব এখন থেকে বিএনপি পরিবারের। ছাত্রদলই তার পরিবার হিসেবে পাশে থাকবে। ইমরান এখন থেকে পরিবারহীন নয়।’ এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি পরবর্তী পুর্নবাসনে যাবতীয় খরচ বহনের ঘোষণা করা হয়।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি ডা. আউয়াল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আকাশ, সহ-সাধারণ সম্পাদক ডা. নিবিড়, মো. রাহাত হোসেন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ডা. সৈকত ও সাধারণ সম্পাদক ডা. ইমরান। 

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির আহত ইমরানকে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি দ্রুত আহতদের চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে দলের পক্ষ থেকে আমরা আপনার চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেব। আমাদের মানবিক নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনায় আপনার পাশে আজীবন থাকবে ছাত্রদল।’

এর আগে ইমরান একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে এখন পর্যন্ত কেউ দেখতে আসেনি, কারণ আমার পরিবার বলতে কিছু নেই। নিজের জমানো প্রায় ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটাও খরচ হয়ে গেছে চিকিৎসার পেছনে। বাকি খরচ কিভাবে চলবে সে বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। হাসপাতালে পরিদর্শনে আসা বিভিন্নজন কিছু টাকা দিয়েছেন, সেটাই এখন একমাত্র ভরসা। এর বাইরে আর কোনো পথ নেই। হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকায় আমার কোনো উপার্জনেরও এখন সুযোগ নেই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat