ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৩-১৫
  • ৬৯৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
লোকের নজর লেগে যাবে ঐন্দ্রিলার
রুমানা চৌধুরী :টালিগঞ্জের ব্লু-আইড বয় হিসেবে পরিচিত অঙ্কুশ হাজরা। একের পর এক উপহার দিচ্ছেন বাণিজ্যিক ধারার রোমান্টিক সব সিনেমা। তাই খুব কম সময়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেন দুই বাংলায়। আর নিজের সাফল্যের পিছনে ইন্ডাস্ট্রিতে হিরোর অভাবকে দেখছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে কথা বললেন ক্যারিয়ার, প্রেমসহ ব্যক্তিগত নানা বিষয়ে। সিনেমা সমালোচকরা ইদানীং বলছেন, গত দু’বছরে কলকাতার বাণিজ্যিক বাংলা ছবিতে সবচেয়ে উন্নতি করেছেন অঙ্কুশ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে গত দু’বছরে ইন্ডাস্ট্রিতে সেভাবে কোনও কমার্শিয়াল হিরো আসেনি। যারা রয়েছেন, তারা প্রতিষ্ঠিত। আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা খানিকটা বাড়িতে নতুন বউ আসার মতো! সকলে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে। সাধারণ পরিবার থেকে এসে, এই বয়সেই নিজের বাড়ি-গাড়ি করতে পেরেছি, এটাই অনেক।ঐন্দ্রিলা সেনের সঙ্গে প্রেম নিয়ে অঙ্কুশ বলেন, ব্যক্তিগত পরিসরে আমিও খুব একটা খোলামেলা নই। এতে সম্পর্কটা খেলো হয়ে যায়। ব্যক্তিগত সম্পর্কটা ব্যক্তিগত রাখাই ভাল! ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে লোকজনের মনে প্রচুর প্রশ্ন। আমি কখনও বলিনি যে ও শুধু আমার বন্ধু, বা বোনের মতো! ঐন্দ্রিলা আমার জীবনের এমন একজন, যে আমার এটিএমের পিন নম্বরও জানে। ওকে কোনওদিন অস্বীকার করতে পারব না। দূরেও সরাতে পারব না। কোনও মানুষই নিজের ভবিষ্যৎ কী তা জানে না। আমিও না। এই কারণেই ঐন্দ্রিলার সম্পর্কে বেশি কথা বলি না। লোকের নজর লেগে যাবে বাবা, কী দরকার! সাত বছর ইন্ডাস্ট্রিতে থেকেও বিতর্কে না থাকা প্রসঙ্গে নায়ক বলেন, বাড়ি থেকে বার হলে, তবে তো বিতর্ক হবে! আমি ডিস্কে যাই-ই না। জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাই। ইচ্ছে হলে বন্ধুদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে হাউসপার্টি করি। ধোয়া তুলসীপাতা আমিও নই। আর ইন্ডাস্ট্রির কারও সঙ্গে আমার অত্যধিক মাখামাখি নেই। তাই ঝগড়াও হয় না। মোস্তাফা সরোয়ার ফারুকীর ‘ডুব’ তো বাংলাদেশের সেন্সর বোর্ডে আটকে দেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে অঙ্কুশ বলেন, শিল্পকে কখনও আটকানো উচিত নয়। কোনও জিনিস পর্দায় দেখাতে গেলে, সেটা তো অভিনয় করেই দেখাতে হবে। মহিলাদের উপর অত্যাচারের দৃশ্য দেখাতে গেলে, সেটা তো আমাকে শুট করতেই হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat