ব্রেকিং নিউজ :
বিজয়া দশমীতে ছাত্রদল নেতার ভিন্নধর্মী কর্মসূচি সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-১১
  • ২৩৪৫৪৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
স্ত্রী ও সাত মাসের শিশু কন্যাকে হত্যার দায়ে মো. কাওসার ওরফে ফারুককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। দন্ডিত কাওসার তার স্ত্রী শিল্পী আক্তার ও সাত মাসের শিশু কন্যা ফারহিনকে ২০০৯ সালে ১৬ নভেম্বর হত্যা করে।
মঙ্গলবার ঢাকা জেলার ৭ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মাসরুর সালেকীন এই রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ ১৫ বছর দন্ডিত আসামী কাওসার কারাগারে থাকায় তাকে মৃত্যুদন্ড না দিয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়েছে বলে বিচারক তার রায়ে উল্লেখ করেন। 
কাওসার ঝিনাইদহ জেলার কোর্ট চাঁদপুর থানা এলাকার বিদ্যাধরপুর গ্রামের আমিরুল ইসলাম ওরফে আবুল হোসেনের ছেলে। 
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কাওসার তার স্ত্রী ও সন্তানসহ ঢাকার আশুলিয়ার জামগড়া কাঁঠাল তলা এলাকায় ভাড়া থাকত। সে পর নারীতে আসক্ত হওয়ায় স্ত্রী শিল্পী আক্তার এর প্রতিবাদ করে। ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বর রাতে এই বিষয় নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। শিল্পী রাতে শিশু কন্যাসহ ঘুমিয়ে পড়লে কাওসার রাত সাড়ে তিনটায় শিল্পীকে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ভিন্ন রূপ দেয়ার জন্য শিল্পীর লাশে আগুন দেয় কাওসার। এসময় মায়ের পাশে ঘুমন্ত শিশু ফারহিন আগুনে পুড়ে মারা যায়। পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী কাওসারকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। নিহত শিল্পীর ভাই সুমন বাদী হয়ে ঘটনার পরদিন আশুলিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat