ব্রেকিং নিউজ :
সিলেটে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত চট্টগ্রামে দখলমুক্ত হচ্ছে শেখ বশির সড়ক সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এস এম আমজাদ হোসেনের স্মরণসভা পিরোজপুরে অসচ্ছল মেধাবীদের উচ্চশিক্ষা বৃত্তি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির চব্বিশের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনা-কামালের বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ আইএলও কনভেনশনে স্বাক্ষর, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে স্মরণীয় দিন আজ: প্রধান উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২৫-১০-২২
  • ৭৮৭৭৬৫৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
থাইল্যান্ডের সদ্য অপসারিত প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা বুধবার তার বাবা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার প্রতিষ্ঠিত দলের নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন, যা ওই পরিবারের কয়েক দশক ধরে চলমান রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের সম্ভাব্য অবসানের ইঙ্গিত দেয়। 

ব্যাংকক থেকে বার্তাসংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ মোকাবিলায় নীতিগত লঙ্ঘনের অভিযোগে আগস্টে আদালত কর্তৃক বরখাস্ত হওয়ার আগে ৩৯ বছর বয়সী পেতংতার্ন এক বছরেরও কম সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সিনাওয়াত্রা বংশ দুই দশক ধরে থাইল্যান্ডের সামরিক-পন্থী, রাজতন্ত্র-পন্থী অভিজাতদের প্রধান শত্রু, যারা তাদের জনপ্রিয় রাজনীতির ব্র্যান্ডকে ঐতিহ্যবাহী সামাজিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি হিসেবে দেখে।

কিন্তু সিনাওয়াত্রা পরিবার একাধিক আইনি ও রাজনৈতিক বাধার সম্মুখীন হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ৭৬ বছর বয়সী থাকসিনের ক্ষমতায় থাকাকালীন দুর্নীতির জন্য চলতি বছর কারাদণ্ডের সাজা ।

বুধবার এক বিবৃতিতে পেতংতার্নের পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছে ফিউ থাই পার্টি। তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে যে এই পদক্ষেপের ফলে দল ‘সম্পূর্ণ সংস্কার’করতে পারবে।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমার পদত্যাগ দলটিকে আরো উন্নত করার সুযোগ দেবে যাতে আমরা নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারি।’

পেতংতার্ন আরো বলেন, তিনি দলের সদস্য থাকবেন এবং  থাইল্যান্ডের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে যাবেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন যে দলীয় নেতা হিসেবে তার পদত্যাগ থাই রাজনীতিতে পরিবারের আধিপত্যের অবসান ঘটাতে পারে, যদিও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে সিনাওয়াত্রারা এখনও ফিউ থাইয়ের ওপর প্রভাব বিস্তার করে আছে।

সুখোথাই থাম্মাথিরাত ওপেন ইউনিভার্সিটির রাজনীতি বিশেষজ্ঞ ইউত্তাপর্ন ইসারাচাই এএফপিকে বলেন, ‘কে ফেউ থাইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছে তা বিবেচ্য নয়, এটি সর্বদা গোপনে পরিবার দ্বারা পরিচালিত হবে।’

তিনি আরও বলেন, আদালত কর্তৃক তাকে পদ থেকে অপসারণের পর মূলত দলের আইনি চ্যালেঞ্জ থেকে রক্ষা করার জন্যই তার এই পদত্যাগ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat